ANM GNM 2025 Weekly Mock Test #36

A) রেড পান্ডা মূলত ভারতের পশ্চিমঘাট পর্বতমালার ঘন জঙ্গলে বাস করে।
B) এদের প্রধান খাদ্য হলো বাঁশের পাতা ও কচি কান্ড।
C) সিকিম ও অরুণাচল প্রদেশে এদের পাওয়া যায় এবং এটি সিকিমের রাজ্য পশু (State Animal)।
D) এরা ভালুক প্রজাতির প্রাণী।

A) জিম করবেট জাতীয় উদ্যান - এশিয়াটিক সিংহ।
B) জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যান (পশ্চিমবঙ্গ) - একশৃঙ্গ গন্ডার।
C) দাচিগাম জাতীয় উদ্যান (জম্মু ও কাশ্মীর) - রেড পান্ডা।
D) কানহা জাতীয় উদ্যান (মধ্যপ্রদেশ) - রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার।

A) ইন-সিটু (In-situ) সংরক্ষণের অর্থ হলো প্রজাতিকে তার নিজস্ব প্রাকৃতিক বাসস্থানে সংরক্ষণ করা।
B) জাতীয় উদ্যান (National Park) ও অভয়ারণ্য (Sanctuary) হলো এক্স-সিটু (Ex-situ) সংরক্ষণের উদাহরণ।
C) এক্স-সিটু সংরক্ষণে চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেনে প্রাণীর প্রতিপালন করা হয়।
D) ক্রায়োপ্রিজারভেশন (Cryopreservation) বা হিমায়িত সংরক্ষণ একটি ইন-সিটু পদ্ধতি।

A) জাতীয় উদ্যানে কোনো মানুষের বসবাস বা কার্যকলাপ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ, কিন্তু অভয়ারণ্যে নির্দিষ্ট কিছু কার্যকলাপের অনুমতি দেওয়া হতে পারে।
B) জাতীয় উদ্যান শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট প্রজাতিকে (যেমন টাইগার রিজার্ভ) রক্ষা করে, কিন্তু অভয়ারণ্য সমস্ত জীবজন্তুকে রক্ষা করে।
C) জাতীয় উদ্যানের সীমানা আইন দ্বারা কঠোরভাবে নির্দিষ্ট, যা সহজে পরিবর্তন করা যায় না।
D) ভারতে জাতীয় উদ্যানের সংখ্যা অভয়ারণ্যের চেয়ে অনেক বেশি।

A) এই পদ্ধতিতে বিপন্ন উদ্ভিদ বা প্রাণীকে তার প্রাকৃতিক বাসস্থান থেকে দূরে, একটি নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে রাখা হয়।
B) ক্রায়োপ্রিজারভেশন (Cryopreservation), যেখানে খুব কম তাপমাত্রায় (-196°C) জিন বা কোষ সংরক্ষণ করা হয়, এটি একটি এক্স-সিটু কৌশল।
C) বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ (Biosphere Reserve) হলো এক্স-সিটু সংরক্ষণের একটি উদাহরণ।
D) জিন ব্যাংক (Gene Bank) এবং সিড ব্যাংক (Seed Bank) এই পদ্ধতির অন্তর্গত।

A) ক্যারোলাস লিনিয়াসকে (Carolus Linnaeus) আধুনিক বিন্যাসবিধির জনক বলা হয়।
B) দ্বিপদ নামকরণ (Binomial Nomenclature) এই পদ্ধতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
C) ট্যাক্সোনমির সর্বনিম্ন একক হলো গোত্র (Family)।
D) হায়ারার্কি বা ক্রমস্তর হলো: রাজ্য (Kingdom) -> পর্ব (Phylum) -> বর্গ (Order) -> শ্রেণি (Class)।

A) তিনি সমস্ত জীবজগতকে মনেরা, প্রোটিস্টা, ছত্রাক, উদ্ভিদ ও প্রাণী—এই পাঁচটি রাজ্যে ভাগ করেন।
B) এই শ্রেণীবিন্যাসের মূল ভিত্তি ছিল কোষের গঠন (প্রোক্যারিওটিক/ইউক্যারিওটিক) এবং পুষ্টির পদ্ধতি।
C) ভাইরাসকে মনেরা রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
D) এই শ্রেণীবিন্যাসে ছত্রাককে উদ্ভিদ রাজ্য থেকে আলাদা করে একটি নতুন রাজ্য হিসেবে স্থান দেওয়া হয়েছে।

A) এদের ত্বক কাঁটাযুক্ত, তাই এদের কন্টকত্বক প্রাণী বলা হয়।
B) পূর্ণাঙ্গ প্রাণীরা অরীয়ভাবে প্রতিসম, কিন্তু লার্ভা দ্বিপার্শ্বীয়ভাবে প্রতিসম।
C) এদের একটি অনন্য জল সংবহন তন্ত্র (Water vascular system) আছে যা গমনে সাহায্য করে।
D) এদের সকলেই সাধু জলে বাস করে।

A) এদের দেহ পৃষ্ঠীয়-অঙ্কীয়ভাবে চ্যাপ্টা।
B) এরা অ্যাসিলোমেট (Acoelomate), অর্থাৎ এদের কোনো দেহগহ্বর থাকে না।
C) এদের রেচন অঙ্গ হলো ফ্লেম কোষ (Flame cells)।
D) গোলকৃমি (Roundworm) এই পর্বের একটি উদাহরণ।

A) এদের দেহে অসংখ্য ছিদ্র বা অস্টিয়া (Ostia) থাকে।
B) এদের দেহে একটি নির্দিষ্ট জল সংবহন তন্ত্র বা ক্যানাল সিস্টেম (Canal System) দেখা যায়।
C) এদের কোনো নির্দিষ্ট কলা, অঙ্গ বা তন্ত্র থাকে না।
D) হাইড্রা (Hydra) এই পর্বের একটি প্রাণী।

A) ভূপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা অনুযায়ী স্তরগুলি হলো ট্রপোস্ফিয়ার, স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার, মেসোস্ফিয়ার, থার্মোস্ফিয়ার।
B) বায়ুমণ্ডলের সবচেয়ে ঘন স্তর হলো স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার।
C) বায়ুমণ্ডলের প্রায় ৭৫% গ্যাসীয় উপাদান ট্রপোস্ফিয়ারে কেন্দ্রীভূত থাকে।
D) সমস্ত স্তরেই উচ্চতা বৃদ্ধির সাথে সাথে উষ্ণতা বৃদ্ধি পায়।

A) ক্লোরোফ্লুরোকার্বন (CFC) নামক যৌগ থেকে নির্গত সক্রিয় ক্লোরিন পরমাণু।
B) মিথেন (CH₄) গ্যাস।
C) আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের ফলে নির্গত সালফার ডাই অক্সাইড।
D) রেফ্রিজারেটর, এয়ার কন্ডিশনার এবং অ্যারোসল স্প্রে থেকে নির্গত গ্যাস।

A) বায়ুমণ্ডলের কিছু গ্যাস দ্বারা পৃথিবী থেকে বিকিরিত তাপ শোষণ করে পৃথিবীকে উষ্ণ রাখার প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া।
B) গ্রিনহাউস গ্যাসগুলি সূর্য থেকে আসা সমস্ত শক্তিকে পৃথিবীতে আটকে রাখে।
C) এটি একটি সম্পূর্ণ মনুষ্যসৃষ্ট ঘটনা।
D) জলীয় বাষ্প (Water vapour) হলো একটি প্রাকৃতিক এবং সবচেয়ে প্রভাবশালী গ্রিনহাউস গ্যাস।

A) স্থির উষ্ণতায়, নির্দিষ্ট ভরের কোনো গ্যাসের আয়তন তার চাপের সঙ্গে ব্যস্তানুপাতে পরিবর্তিত হয়।
B) এই সূত্রের গাণিতিক রূপ হলো P₁V₁ = P₂V₂ (যখন উষ্ণতা ও ভর স্থির)।
C) এই সূত্রে চাপ এবং ভর হলো ধ্রুবক।
D) এই সূত্রটি যেকোনো উষ্ণতা ও চাপে সকল গ্যাসের জন্য প্রযোজ্য।

A) স্থির চাপে, নির্দিষ্ট ভরের কোনো গ্যাসের আয়তন তার সেলসিয়াস উষ্ণতার সমানুপাতিক।
B) এই সূত্রের গাণিতিক রূপ হলো V/T = ধ্রুবক (যখন চাপ ও ভর স্থির)।
C) এই সূত্রানুযায়ী, স্থির চাপে -২৭৩°C উষ্ণতায় সকল গ্যাসের আয়তন শূন্য হয়ে যায়।
D) এই সূত্রে ভর এবং চাপ হলো ধ্রুবক রাশি।